• রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:০৭ অপরাহ্ন
শিরোনামঃ
শেরপুরে পথচারী ও অটোরিকশা চালকদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি ও খাবার স্যালাইন সহ মাথায় সান ক্যাপ পরালেন পৌর মেয়র লিটন শেরপুরের সীমান্তবর্তী গারো পাহাড়ের সবুজ বন পুড়ে ছাই সীমান্তবর্তী নালিতাবাড়ীতে বন্যহাতির আক্রমণে কৃষকের মৃত্যু শেরপুরে প্রচন্ড তাপদাহের কারনে পৌরসভার উদ্যোগে রাস্তায় পানি ছিটানো ও পথচারী ও শ্রমীকদের মাঝে বিশুদ্ধ পানি বিতরণ শেরপুরে নালিতাবাড়ী থানা ও ডিবি পুলিশের জব্দকৃত ১৮১ বোতল ভারতীয় মদ ধ্বংস শেরপুর প্রেসক্লাবের বিতর্কিত কমিটি ভেঙ্গে নয়া কমিটি ঘোষণা  শ্রীবরদীতে সরকারি নির্দেশনা উপেক্ষা করে কিন্ডারগার্টেন গুলোতে পাঠদান পরীমনির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির আবেদন পরীমণির বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পেয়েছে পিবিআই, শুনানি আজ শেরপুরে কুড়া ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদককে কুপিয়েছে প্রতিপক্ষ
বিজ্ঞপ্তিঃ
🌏 শেরপুর জেলার প্রতিমুহূর্তের খবর পেতে ভিজিট করুন www.sherpurtoday.com ও www.facebook.com/sherpurtoday শেরপুর টুডে ইউটিউব চ্যানেল সাবস্ক্রাইব করুন www.youtube.com/sherpurtoday 🌏 আপনার কোম্পানি/পণ্যের বিজ্ঞাপন দিতে আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন : ০১৯১৪-৮৫৪৪৩৯ 🌏

নকলার চাঞ্চল্যকর শিশু অপহরণ মামলার যাবজ্জীবন  সাজাপ্রাপ্ত আসামি ১৩ বছর পর গ্রেপ্তার

শেরপুর টুডে ডেস্ক | শেরপুরটুডে.কম
আপডেটঃ : শুক্রবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪

নিজস্ব প্রতিবেদক: শেরপুরের নকলায় চাঞ্চল্যকর শিশু অপহরণ ও মুক্তিপণ দাবির মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি তাসলিমাকে ১৩ বছর পর চট্টগ্রামের হাটহাজারী থেকে গ্রেপ্তার করেছে র‌্যাব-১৪।

২২ ফেব্রুয়ারী চট্টগ্রামের হাটহাজারীর বাসস্ট্যান্ড এলাকায় অভিযান চালিয়ে র‌্যাব-১৪ জামালপুর ও চট্টগ্রাম যৌথ অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করে।

গ্রেপ্তারকৃত মোছাঃ তাসলিমা খাতুন নকলা উপজেলার পাঁচকাহনিয়া গ্রামের হোসেন আলীর স্ত্রী।
র‌্যাব জানায়, গ্রেপ্তারকৃত তাসলিমা খাতুন আত্মীয়তার সুযোগে বিগত ২০১১ সালের ৯ অক্টোবর নকলা উপজেলার শালখা গ্রামের মোঃ আব্দুল জলিলের বাড়িতে বেড়াতে যায়। এরদুইদিন পর জলিলের শিশু কন্যা আকলিমা খাতুন (০৪) কে অপহরণ করে ঢাকায় নিয়ে যায়। সেখান থেকে তাছলিমা জলিলের কাছে একলাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে। বিষয়টি নকলা থানা পুলিশকে জানালে পুলিশ ঢাকা থেকে অপহৃত আকলিমাকে উদ্ধার করে। এব্যাপারে নকলা থানায় তাসলিমাকে একমাত্র আসামি করে মামলা দায়ের করে শিশুটির বাবা আব্দুল জলিল। এ ঘটনার পর থেকেই তাসলিমা পালিয়ে যায়।

মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা তদন্ত শেষে উক্ত মামলার আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। বিজ্ঞ আদালত দীর্ঘ বিচার কার্যক্রম শেষে ২০২০ সালের ১৪ ডিসেম্বর শেরপুরের নারী ও শিশুনির্যাতন ট্রাইবুনালের বিচারক আসামি মোছাঃ তাসলিমা’কে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের ০৭ ধারায় ১৪ বছরের সশ্রম কারাদন্ড ও ১০,০০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ০৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড এবং ০৮ ধারায় যাবজ্জীবন সশ্রম কারাদন্ড ও ২০,০০০ টাকা জরিমানা অনাদায়ে ০১ বছরের বিনাশ্রম কারাদন্ডের আদেশ দেন।

বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে আসামীর অবস্থান নিশ্চিত করে র‌্যাব-৭, হাটহাজারী ক্যাম্প, চট্টগ্রাম ও র‌্যাব-১৪, জামালপুর যৌথ অভিযান চালিয়ে মোছাঃ তাসলিমাকে ২২ ফেব্রুয়ারী দুপুরে গ্রেপ্তার করে।
র‌্যাব-১৪, জামালপুরের কোম্পানী অধিনায়ক মেজর মোঃ আবরার ফয়সাল সাদী গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ধৃত আসামীকে পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য শেরপুর জেলার নকলা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ