কৃষকের চখে পানি শেরপুরে এক মণ ধান বিক্রি করেও একজন কামলার মজুরি হচ্ছে না
সৈকত আহাম্মেদ শেরপুর সংবাদদাতা: চলছে বোরো মৌসুম। পেকে গেছে মাঠের বেশির ভাগ ধান। এর মধ্যে দেখা মিলেছিলো এক ভয়াবহক ঝড় ফণী এর প্রভাবে সারাদেশে বৃষ্টিপাত হয়ে গেছে। বয়ে গেছে সাথে জড়ো হাওয়া পড়ে গেছে জমির অনেক ধান। পড়ে যাওয়া ধান কাটার হিড়িক পড়েছে কৃষকের মাঝে। ফলে একজন কামলার( দিনমজুর) মজুরি উঠেছে ৭০০ থেকে ৮০০ টাকা।
এক মণ ধান বিক্রি করে একজন কামলার মজুরি পরিশোধ করা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানালেন “শেরপুর টুডে ডটকম” কে শেরপুর সদর চরমোচারিয়া ইউনিয়নের মুন্সীর চর গ্রামের কৃষক রুবেল। কারণ বাজারে এক মণ ধানের মূল্য প্রকারভেদে ৫০০ থেকে ৬০০ টাকা। তিনি আরো বলেন বর্তমানে বাজারে ধানের যে মূল্য তা দিয়ে একজন কামলার মজুরি দিতে কূষক হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে তাই ধানের মূল্য যদি এরকম থাকে তাহলে কূষকের পক্ষে ধান চাষ করা সম্ভব না তিনি আরো বলেন আমরা কৃষকেরা বর্তমানে কৃষি আবাধ করে সর্বক্ষেত্রে লোকসান হচ্ছি যেমন পাট মরিচ বেগুন সবজি প্রতিটি ফসলে কৃষক তার ন্যায্য মূল্য পাচ্ছে না বরং তার ফসলে ব্যয় করা আসল টাকা থেকে লোকসান খাচ্ছে।